উল্লেখ্য, রাজনৈতিক প্রচারণায় ভুল তথ্য না ছড়াতে নিশ্চিত করতে ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠান ও সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি নীতি অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে এ নিয়ে একটি সম্মেলনও অনুষ্ঠিত হয়।
সে মর্মে ২২ নভেম্বর থেকে বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার করা থেকে বিরত থাকবে বলে ঘোষণা দেয় টুইটার। টুইটারের ঘোষণার পর একই নিয়ম অনুসরণ করতে চাপ দেয়া হয়েছে ফেসবুককে।
তবে অক্টোবরের সেই সম্মেলনে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচারণা নিষিদ্ধ না করার সিদ্ধান্তে সমর্থন করেছিলেন মার্ক জাকারবার্গ। এরপর জাকারবার্গের ঐ বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে ব্যারন কোহেন বলেছেন, ‘আপনি যদি ফেসবুককে টাকা দেন, তাহলে তারা যে কোনো রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন চালাবে। বিজ্ঞাপনটি সত্য না মিথ্যা সেদিকে তাদের কোনো নজরই নেই। টাকাই মূখ্য তাদের কাছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘হিটলারকেও ‘ইহুদি সমস্যার সমাধান’ বিষয়বস্তুতে ৩০ সেকেন্ডের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে দিত ফেসবুক। ভাগ্যিস সে সময় ফেসবুক ছিল না।’